|
Other Sports Talk about other Bangladeshi and International sports. |
June 20, 2011, 01:11 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
BKSP Follow Up
বিকেএসপিতে নিয়োগ বাণিজ্য!
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) কোচ, কর্মকর্তা এবং কর্মচারি নিয়োগ নিয়ে বাণিজ্য হচ্ছে। অভিযোগ আছে যোগ্য প্রার্থীদের আবেদনপ্রত্র গোপনে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। বেছে নেওয়া হচ্ছে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর পছন্দের প্রার্থীদের। পরীক্ষার্থীদের কেউ কেউ পরীক্ষার জন্য ডাক না পাওয়ায় আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বিভিন্ন খেলার কোচ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারি এবং ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগ মিলে ৬০টি পদে নিয়োগ কার্যক্রম চলছে। প্রতিটি পদের জন্যই লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। অনেক যোগ্যপ্রার্থী পরীক্ষা দিলেও তাদেরকে নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিকেএসপির উর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে বিকেএসপি মহাপরিচালক ও পরিচালক প্রশাসনকে প্রার্থীদের তালিকা দিয়েছে। ফলে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও যোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেওয়া যাচ্ছে না।
এখানেই শেষ নয় বিকেএসপির সাবেক ছাত্র এবং জাতীয় খেলোয়াড়দের অনেকে বিভিন্ন পদে আবেদন করলেও তাদেরকে কৌশলে বাদ দেওয়ার কথা বাংলানিউজকে জানিয়েছেন প্রার্থীরা। শেষপর্যন্ত বেছে নেওয়া হচ্ছে বিপিএড ডিপ্লোমাধারী মন্ত্রণালয়ের পছন্দের প্রার্থীদের। সাধারণত স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হয় বিপিএড ডিপ্লমাধারীদেরকে বিকেএসপিতে কোচ হতে হলে জাতীয় দলের খেলোয়াড় হতে হবে। প্রথম শ্রেণীর খেলোয়াড় হলে তাকে বিদেশে প্রশিক্ষণের ডিগ্রী থাকতে হবে।
এছাড়া ক্রীড়াবিজ্ঞানী হিসেবে যাদেরকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তাদের ক্রীড়াবিজ্ঞানে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক ছাত্র জাকির হোসেন মুন্না জার্মানি থেকে ক্রীড়াবিজ্ঞান বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নিলেও তাকে পরীক্ষার জন্য মনোনীত করা হয়নি। জার্মানি থেকে মুঠোফোনে জাকির হোসেন বাংলানিউজকে জানান, বিকেএসপির বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের যে ১৬টি পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তাদের প্রত্যেকের বেতন অন্য যেকোন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। ফলে কোচ এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের কর্মকর্তাদের মধ্যে বেতন বৈষম্য প্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা তৈরি করবে বলে মনে করেন বর্তমান কর্মকর্তারা। এবিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বিকেএসপির পরিচালক প্রশাসন ড. আশরাফুল ইসলাম রোববার বাংলানিউজকে বলেন,“ইচ্ছে থাকলেও আমাদের কিছু করার নেই। ওপর মহল থেকে অনেক চাপ আছে। দুঃখ প্রকাশের জায়গা পাচ্ছি না। তারপরেও আমরা চেষ্টা করছি কয়েকজন যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার। নিয়োগ কমিটির সবাই মিলে গ্রহণযোগ্য একটা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে। পারি না পারি চেষ্টা করবো ভালো কিছু করতে।”
নিয়োগ নিয়ে বাণিজ্য হচ্ছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,“আমাদের এখান থেকে হচ্ছে না। কোথা থেকে হচ্ছে তা বলতে পারবো না। মহাপরিচালক এবিষয়ে ভালো বলতে পারবেন।”
মহাপরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল এম এম সালেহীন নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। বলেছেন,“আমি এ বিষয়ে কথা বলতে অপারগ।”
তবে বিকেএসপির মহাপরিচালকের বিরুদ্ধেও নানা অনিয়মের অভিযোগ আছে। সেনাবাহিনীর হাবিলদারদের কোচের পদে নিয়োগ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন খেলায়। বিশেষ করে বাস্কেট বল ও সাঁতারের ডাইভিংয়ের কোচ করা হয়েছে ইকবাল ও শহীদ নামের সেনাবাহিনীর সাবেক দুই সদস্যকে।
SOURCE
|
June 23, 2011, 11:56 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
বিকেএসপিতে মিমুর দাপট!
বাংলাদেশ ক্রীড়াশিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)‘র দিনাজপুর শাখার উপ-পরিচালক শামিমা সাত্তার মিমু। তিনি এখন কেন্দ্রীয় বিকেএসপির উপ-পরিচালক প্রশিক্ষণ। মিমুর আত্মীয় মো. সাহাদাত হোসেন দিনাজপুর শাখায় চাকরি নিলেও কেন্দ্রীয় বিকেএসপিতে ভারপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক এবং মহাপরিচালকের স্টাফ অফিসারের দায়িত্ব পালন করছেন।
বিকেএসপির দিনাজপুর শাখায় ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিমুর আরেক আত্মীয় আইএস আনোয়ার ডিয়ার। যদিও পদমর্যাদায় তিনি একজন ক্রিকেট কোচ মাত্র।
বিকেএসপিতে এই তিন কর্মকর্তাই ক্ষমতাধর, তাদের আদেশ এবং নির্দেশনার ওপর নির্ভর করতে হয় অভিজ্ঞ বর্ষিয়ান কোচ এবং শিক্ষকদের। দীর্ঘ পঁচিশ বছর ধরে বিকেএসপিতে চাকারির পরও ওই পদগুলোর জন্য বিবেচিত হননি প্রকৃত অর্থেই অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা। এনিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ভেতরে চাপা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন,“এই তিনজন বিএনপির সময়েও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আত্মীয় পরিচয় দিয়ে সুবিধা নেন। এখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়েও সুবিধা ভোগ করছেন।”
বিকেএসপি মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম সালেহীনের কাছে ওই তিন কর্মকর্তা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বৃহস্পতিবার বাংলানিউজকে বলেন,“আমি তাদের অন্যপরিচয় সম্পর্কে জানি না। মিমুর খেলোয়াড়ী জীবনের ভালো অতীত আছে। এছাড়া উনাকে ক্রীড়াঙ্গনের সবাই চেনেন। সেজন্যই উপ-পরিচালক প্রশিক্ষণ পদে কেন্দ্রীয় বিকেএসপিতে নিয়ে আসা।”
মহাপরিচালক এম এম সালেহীন কাজের মূল্যায়ন করলেও একই পরিবারের তিনজনকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব দেওয়ায় একধরণের সমালোচনা হচ্ছে। বিশেষ করে মিমুকে উপদেষ্টা হিসেবে মহাপরিচালকের কাছাকাছি রাখায়। দ্বিতীয়ত: উপ-পরিচালক হয়েও পরিচালক প্রশিক্ষণের কক্ষ অবাধে ব্যবহার করা। তৃতীয়ত: কোচদের মাঠের কাজের চেয়ে হাজিরা খাতায় সাক্ষর নিয়ে ব্যস্ত থাকা। চতুর্থত: শামিমা সাত্তার মিমুকে নিয়ে অনেক মুখরোচক গল্প প্রচলিত থাকায় সহকর্মীরা মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না।
এদিকে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকারের কাছে শামিমা সাত্তার মিমু এবং তার দুই আত্মীয়র রাজনৈতিক পরিচয়ের অভিযোগ এবং কেন্দ্রীয় বিকেএসপির গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার তিনি বাংলানিউজকে বলেন,“বিকেএসপিতে মহাপরিচালক আছেন। তিনি এবিষয়ে ভালো বলতে পারবেন। অন্যায় কিছু হলে সে দায় ওই প্রতিষ্ঠানকেই নিতে হবে।”
মিমুর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন,“ভালো আছি। রিজকের মালিক আল্লাহ, চাকরির মালিক আল্লাহ। আমি ব্যস্ত আছি, রাখি।”
SOURCE
|
March 28, 2012, 11:23 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
Bksp - ক্রিকেট শেখার পাঠশালা
সম্মান, পেশা আর বিশ্বপরিচিতি। কোনটা চাই তোমার। সম্মান, এটা তো সবাই চাইবে। পেশা, সেটা না হলে কি আর বেঁচে থাকা যাবে! আর বিশ্বপরিচিতি কে না চায়; এটা পেলে তো সোনায় সোহাগা। তিনটাই একসঙ্গে পাওয়ার মূলমন্ত্র এখন ক্রিকেট। এই তিনকে একসঙ্গে ধরতে শুধু ব্যাটে-বলে ঝড় তুলতে হবে। এ জন্য হওয়া চাই ক্রিকেট খেলোয়াড়, যেখানে বল আর ব্যাটের নৈপুণ্যে রাতারাতি ‘টাইগার’ বনে যাওয়া সম্ভব।
বিশ্বমানের ক্রিকেটার হতে চাইলে দরকার প্রশিক্ষণের। বাংলাদেশে ক্রিকেট শেখার সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)। বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়সহ অনেক খ্যাতিমান ক্রিকেটার উঠে এসেছেন বিকেএসপি থেকে। সাম্প্রতিক সময়ের পরিচিত মুখগুলোর কথাই ধরা যাক। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, জাতীয় দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, আবদুর রাজ্জাক, নাজমুল হোসেন, শাহাদাত হোসেন, নাসির হোসেন, সোহরাওয়ার্দী শুভ, রাকিবুল হাসান, নাঈম ইসলামসহ জাতীয় দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই বিকেএসপিতে লেখাপড়া করেছেন।
বিকেএসপির জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত) আশরাফুজ্জামান জানান, ‘এটি দেশের একমাত্র খেলাধুলাবিষয়ক শিক্ষার সরকারি প্রতিষ্ঠান। তবে এখানকার শিক্ষার্থীদের পছন্দের খেলার পাশাপাশি একাডেমিক পড়াশোনাও করতে হয়।’
‘পড়াশোনার পর সবাই চায় এমন পেশা যেখানে অর্থ-সম্মান মেলে। আর এগুলোর সুযোগ রয়েছে ক্রিকেটে। জাতীয় দলে খেলা ছাড়াও এখন বিপিএল, ঘরোয়া নানা ধরনের লিগ খেলে একজন খেলোয়াড় সম্মানজনক টাকা আয় করার সুযোগ পাচ্ছে। তাই ক্রিকেট হতে পারে আর্থিক নিরাপত্তাসহ আনন্দময় এক পেশা।’ বলছিলেন বিকেএসপির প্রধান কোচ মাসুদ হাসান।
শিখতে চাইলে
ক্রিকেট খেলোয়াড় হতে চাইলে সবার আগে এর প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। এরপর যোগাযোগ করতে হবে আশপাশের একাডেমি বা ক্লাবে, যেখানে ক্রিকেট শেখা যায়। তবে এদিক থেকে বিকেএসপি এগিয়ে। সম্পূর্ণ আবাসিক এই সরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা ও খেলা—দুটোই চলে। বছরের শুরুতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নানা খেলার সঙ্গে ক্রিকেট খেলোয়াড়দের ভর্তি করা হয়। বিকেএসপির অনেকগুলো উপকেন্দ্র থাকলেও ক্রিকেট প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় সাভারের প্রধান কেন্দ্র ও দিনাজপুরে বিকেএসপির আঞ্চলিক কেন্দ্রে। বর্তমানে সাভারে ১২০ জন ও দিনাজপুরে ৪১ জন ক্রিকেট বিষয়ে পড়াশোনা করছে।
ট্যালেন্ট হান্ট
যাদের বিকেএসপির নিয়মিত ক্রিকেট কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার সুযোগ হয় না, তাদের জন্য রয়েছে ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ কার্যক্রম। প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করতে বড় বড় শহরে বিভিন্ন সময় ট্যালেন্ট হান্ট কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এখানে নির্বাচিত খেলোয়াড়দের নিয়ে এক মাসের বিশেষ ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। ক্যাম্পে ভালো করলে পরবর্তী সময় দীর্ঘমেয়াদি বিশেষ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ এবং বিকেএসপিতে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।
ভর্তি যেভাবে
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হয়। জীবনবৃত্তান্ত, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা এবং চার কপি ছবিসহ আবেদন করতে হয়। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদেরই কেবল ডাকা হয়। এরপর শিক্ষার্থীদের বয়স পরীক্ষার জন্য ফিজিক্যাল ফিটনেস দেখা হয়। স্পোর্টস সায়েন্টিস্ট এ সময় পরীক্ষা করে নেন শিক্ষার্থীটি খেলতে পারবে কি না। সেখানে উতরে গেলে সোজা খেলার মাঠে হবে আসল পরীক্ষা। ব্যাটিং, বোলিং দুটোই দেখা হয়। মাঠে নির্বাচকদের পছন্দ হলে পরবর্তী সময়ে তাকে ডাকা হয় বিশেষ ক্যাম্পে। এক সপ্তাহের এই ক্যাম্পে নানা দিক পরীক্ষা করা হয়। প্রতিটি মুহূর্তই পরীক্ষা। তাই সজাগ থাকাটা জরুরি। এরপর প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত পরীক্ষার্থীকে অংশ নিতে হয় ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায়। বিষয় হিসেবে থাকে বাংলা, ইংরেজি, অঙ্ক ও সাধারণ জ্ঞান। খালি আসনের বিপরীতে নতুন শিক্ষার্থীর সংখ্যা নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ।
আবেদনের যোগ্যতা
ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর বয়স হতে হবে ১৩ থেকে সাড়ে ১৩ বছর। ভর্তি করা হয় সাধারণত সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণীতে।
নিয়মিত অনুশীলন
বিকেএসপিতে ভর্তির পর শুরু হবে দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ। সকাল-বিকেল নিয়ম করে অনুশীলন চলে এখানে। সকালে দেড় ঘণ্টা এবং বিকেলে দুই ঘণ্টা করে চলে প্রশিক্ষণ। শুক্রবার বন্ধ। শনিবার বিকেল থেকে আবার অনুশীলন। বিসিবির ক্যালেন্ডার দেখে অনুশীলনের সময়ে ভিন্নতা আসে। প্রিপারেশন, প্রি-কম্পিটিশন ও কম্পিটিশনের মধ্য দিয়ে চলে অনুশীলন। এভাবেই সপ্তাহ কাটে এখানকার শিক্ষার্থীদের। তবে নিয়মিত একাডেমিক পড়াশোনাও করতে হয়। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত ক্লাস করতে হয়।
দেশের বাইরেও খেলতে যাচ্ছে বিকেএসপির শিক্ষার্থীরা। নিয়ে আসছে সাফল্য। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত লিগগুলোতে শিক্ষার্থীরা খেলতে পারে। এখানকার শিক্ষার্থীরা খেলছে অনূর্ধ্ব ১৪, ১৫, ১৬, ১৭ বা ১৯ দলে। আর এখানে ভালো করেই একেকজন হয়ে উঠছে সাকিব, মুশফিক কিংবা নাসির।
SOURCE
|
Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests)
|
|
Posting Rules
|
You may not post new threads
You may not post replies
You may not post attachments
You may not edit your posts
HTML code is On
|
|
|
All times are GMT -5. The time now is 10:51 AM.
|
|