Everything about BCB (news updates, breaking news etc.)

[Rabz]

Good initiative.

What I would rather have is that BCB divides the zone according to the NCL team and prepares different wicket in that different zonal area.

For example, Sylhet could have seaming bouncy pitches while Rajshahi can have spinners slow and low. Let Khulna, Barishal be a batsman's paradise while Dhaka, Chittagong could have sporting pitches that favours everyone. ( Just as an example).

This way, with 8 teams on a Home and Away league system, each team will face their favourable and opposing conditions with something for both bowlers and batsmen.

When the players groom up like that, no matter which part of the world you are traveling, you would be better prepared to face the music from the opposition team.

But nonetheless, this initiative of preparing sporting pitches is a good one.

[Naimul_Hd]

Better late than never. Good decision to make slow and low wicket for WI series. Make sure ball goes under their feet.

[Naimul_Hd]

Originally Posted by Rabz
Good initiative.

What I would rather have is that BCB divides the zone according to the NCL team and prepares different wicket in that different zonal area.

For example, Sylhet could have seaming bouncy pitches while Rajshahi can have spinners slow and low. Let Khulna, Barishal be a batsman's paradise while Dhaka, Chittagong could have sporting pitches that favours everyone. ( Just as an example).

This way, with 8 teams on a Home and Away league system, each team will face their favourable and opposing conditions with something for both bowlers and batsmen.

When the players groom up like that, no matter which part of the world you are traveling, you would be better prepared to face the music from the opposition team.

But nonetheless, this initiative of preparing sporting pitches is a good one.

I agree too.

Look at Australia, Perth is known for bouncy and fast pitch, Sydney is known for slow and low spinning track, MCG is known for batting paradise. Same goes for England or SA too. They have got different pitches in different Venues. So, its better to make a complete package rather than one dimensional.

[Rabz]

^^ Thats how you create diversity within the team.
Create a grooming ground for batsman, pacer, spinner... everyone.

With our version, you only get SLA's.
Hec, we got 4 in the team of 18 at the moment !!
Even the new face is a SLA !! (nothing against Sunny, just the observation).

[WarWolf]

Originally Posted by Rabz
Good initiative.

What I would rather have is that BCB divides the zone according to the NCL team and prepares different wicket in that different zonal area.

For example, Sylhet could have seaming bouncy pitches while Rajshahi can have spinners slow and low. Let Khulna, Barishal be a batsman's paradise while Dhaka, Chittagong could have sporting pitches that favours everyone. ( Just as an example).

This way, with 8 teams on a Home and Away league system, each team will face their favourable and opposing conditions with something for both bowlers and batsmen.

When the players groom up like that, no matter which part of the world you are traveling, you would be better prepared to face the music from the opposition team.

But nonetheless, this initiative of preparing sporting pitches is a good one.

It would be tough to prepare bouncy wickets in Sylhet because of the high rainfall. It is likely to have slow and low wickets there. Rajshahi and Rangpur divisions have many dry places where the yearly rainfall is pretty low and the soil is hard. They are ideal for faster and bouncy wickets.

[Naimul_Hd]

[Naimul_Hd]

[lamisa]

good decision by BCB finally!

[nakedzero]

MachhRanga Shongbad khub bhalo korche dekhchi.

[nakedzero]

ক্রিকেট অবকাঠামো পাহারা দেওয়ার জন্য আইএসএস গ্রুপ থেকে ১০৪ জন নিরাপত্তাকর্মী নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যার বিনিময় মূল্য দিতে হয় বছরে এক কোটি ছয় লাখ আট হাজার টাকা। অথচ সমান সংখ্যক নিরাপত্তারক্ষী গ্রুপফোর থেকে নেওয়া হলে বছরে ২১ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৬ হাজার বাঁচাতে পারতো বিসিবি।

দুই বছরে আইএসএস’র পেছনে বিসিবিকে দিতে হবে অতিরিক্ত ৪২ লাখ ৬০ হাজার ৬৭২ টাকা। কিন্তু আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নিরাপত্তারক্ষী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রুপফোর থাকলে টাকাগুলো দেশের ক্রিকেটের কাজে লাগানো যেতো। বিসিবির নিজস্ব এক প্রতিবেদন থেকে পাওয়া গেছে গ্রুপফোর থেকে নিরাপত্তাকর্মী নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি করেছেন খোদ বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল। বিশ্বকাপের সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের বাসে ঢিল পরার ঘটনা গ্রুপফোরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করায় তাদের সঙ্গে চুক্তি রাখতে রাজি হননি তিনি।

আসল খবর এটা নয়, খবর হচ্ছে বিসিবির ওই প্রতিবেদনে পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের বিসিবি প্রশাসক কর্নেল (অব জাকিউল ইসলাম নিজ উদ্যোগে আইএসএস কোম্পানি থেকে নিরাপত্তারক্ষী নিয়েছেন। বিশেষ একজন বোর্ড পরিচালকের ক্ষমতা ব্যবহার করে তিনি বেশি মূল্যে আইএসএস‘র সঙ্গে চুক্তি করেছেন।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জাকি বছরে অন্তত ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা উৎকোচ পেয়ে আইএসএসকে কাজ পাইয়ে দিয়েছেন। ওই প্রতিবেদনে জাকিকে চাকারি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আইএসএস’র সঙ্গে বিদ্যমান চুক্তি বাতিলের জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।

যদিও কর্নেল (অব জাকির মোবাইলফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। তবে জাকির বস গ্রাউন্ডস এন্ড ফ্যাসিলিটি বিভাগের চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান মুন্নার কাছ থেকে পাওয়া গেছে অন্যরকম তথ্য। তিনি ওই প্রতিবেদনকে ভীত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার মোবাইলফোনে তিনি বাংলানিউজকে বলেন,“জাকির কোন ক্ষমতা নেই। আমরা টেন্ডার করে সেরা প্রতিষ্ঠান থেকে নিরাপত্তারক্ষী নিয়েছি। এসব হয়েছে বিসিবির মহাব্যবস্থাপক নিজামউদ্দিন চৌধুরীর মাধ্যমে। সে সব জানে।”

বিসিবি মহাব্যবস্থাপকের মোবাইলফোনে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একাধিকবার ফোন করা হয়েছে বিসিবি মহাব্যবস্থাপকের মোবাইলফোনে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিদেশে থাকায় তার সঙ্গেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে কর্নেল (অব জাকিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিলো কমখরচে ভালো কোন প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করার জন্য। অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান দেখে তিনি সবচেয়ে বেশি মূল্যের প্রতিষ্ঠানকে বেছে নেন। অথচ দেশের আরেকটি ভালো প্রতিষ্ঠান একেএইচ প্রতি আটঘন্টার জন্য পাঁচ হাজার টাকা করে নিতে রাজি ছিলো। কিন্তু ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করা হয়নি।

আইএসএ এর মালিক একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার বলে প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে। যার সঙ্গে জাকি বছরে কোটি টাকা লেনদেন করেন।



SOURCE

[WarWolf]

I smell some clash of interest for Bashundhara group in the news.

[nakedzero]

কোষাগারে টাকার স্তুপ হয়ে আছে। একশ ১৫ কোটিরও বেশি টাকা ব্যাঙ্কে রাখা আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকেও টাকা আসছে। টিভি সত্ত্ব থেকে প্রত্যাশিত অর্থ না পেলেও কমবেশি পাওয়া যাচ্ছে। টাকায় ফুলেফেপে উঠছে বিসিবি।

সমৃদ্ধ ভান্ডার থেকে দুই এক কোটি টাকা ফাঁকফোকড় দিয়ে বেরিয়ে গেলে কর্মকর্তাদের গায়ে লাগে না। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ আয়োজন করে এককোটি ৬১ লাখ টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছে। প্রমীলা বিশ্বকাপের বাছাই প্রতিযোগিতা আয়োজন করে না হয় এক কোটি টাকা গচ্ছা দিতে হবে!

ইংল্যান্ড, আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এমন কি ভারত হলেও হয়তো অপ্রয়োজনে টাকা খরচের সাহস দেখাতো না। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বলেই সম্ভব হচ্ছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে দেওয়া হয়েছে তিন লাখ ১৭ হাজার মার্কিন ডলার। ওই টাকার মধ্যেই প্রমীলা বিশ্বকাপ বাছাই সম্পন্ন করার আহবান জানানো হয় আইসিসি থেকে। কিন্তু বিসিবি প্রয়োজনের অতিরিক্ত লোকবল, বিভিন্ন কমিটি, উপকমিটি নিয়োগ দিয়ে খরচ বাড়িয়ে প্রায় দিগুণ করে ফেলেছে।

যদিও বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল (এমপি) বলছেন,“যে পরিমাণ টাকা অতিরিক্ত খরচ হবে তা স্পন্সর থেকে যোগাড় করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

এরই মধ্যে কয়েকটি স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে বিসিবি সভাপতির। অনেক প্রতিষ্ঠান স্পন্সর হতে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানান টুর্নামেন্টের স্থানীয় আয়োজক কমিটির পরিচালক আলী আহসান বাবু।

প্রমীলা ক্রিকেটের এই টুর্নামেন্টটি লাভজনক করে তোলা সম্ভব ছিলো। বাড়াবাড়ি রকমের খরচ না করলেই তা করা যেতো বলে মনে করেন কর্মকর্তাদের বেশিরভাগ। যদিও প্রকাশ্যে তাদের কেউই কথা বলতে রাজি হননি।

আইসিসির ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামের অংশ এই ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সফল করতে যে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে বিসিবি তাকে দেখা হচ্ছে বিনিয়োগ হিসেবে। বিসিবি সভাপতি বলেন,“এটা অবশ্যই ওয়ানডে বিশ্বকাপের মতো হবে না। তবে যে অতিরিক্ত খরচ হবে তাকে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ ধরে নিতে পারেন। ২০১৪ সালে আমরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একক আয়োজক, সেখান থেকে বেশি আয় করে পুষিয়ে নেওয়া যাবে।”

২০১১ সালের ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের সহআয়োজক হয়েও প্রায় ৯৫ কোটি টাকা আয় করেছে বিসিবি। তারই সামান্য প্রমীলা বিশ্বকাপ বাছাই প্রতিযোগিতায় ব্যয় করে সুনাম ধরে রাখার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানান আয়োজকরা।


SOURCE

[nakedzero]

দারুণ খবর। বিদেশি ক্রিকেট দলের কাছে মাঠ ভাড়া দিয়ে ডলার আয় করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। প্রমীলা বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে খেলতে আসা দলগুলোকে সূচির বাইরে অনুশীলন করতে হচ্ছে ডলার খরচ করে।

প্রতি দুই ঘণ্টার জন্য ১৩৪০ মার্কিন ডলার দিতে হচ্ছে একটি দলকে। এরই মধ্যে ৪ হাজার ২০ ডলার আয় হয়েছে বিসিবির। যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল আইসিসির দেওয়া সময়ের বাইরে অনুশীলন করেছে গাটের টাকা খরচ করে।

নিয়মটা বিসিবি করেনি, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বিদেশি দলগুলোর জন্য এই নিয়ম করে দিয়েছে। এভাবে আয় করা গেলে টুর্নামেন্ট শেষ হতে হতে বিসিবির খাজাঞ্চিটা ফুলে ফেপে উঠতে পারে। বিসিবি কর্মকর্তারা আশা করছেন ১০ থেকে ১২ হাজার ডলারেরও বেশি আয় হতে পারে এই খাত থেকে।

বাংলাদেশের ক্রিকেটের ইতিহাসে এই প্রথম এমন ঘটনা ঘটেছে। অতিথি পরায়ন বাঙ্গালী জাতি এতদিন বিদেশি দলগুলোকে প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে অনেক সুবিধা দিয়ে এসেছে। বিশেষ করে ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময়ও এভাবে চিন্তা করেনি। শেষে প্রমীলা বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব আয়োজন করতে গিয়ে সুযোগটা নিচ্ছে।


SOURCE

[deshimon]

কোটি টাকা লোকসান দিয়ে ১০ হাজার টাকা আয় করলেই কি সব পুষিয়ে যাবে?

[lamisa]

mathay koto buddhi!

[oronnya]

Originally Posted by nakedzero
কোষাগারে টাকার স্তুপ হয়ে আছে। একশ ১৫ কোটিরও বেশি টাকা ব্যাঙ্কে রাখা আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকেও টাকা আসছে। টিভি সত্ত্ব থেকে প্রত্যাশিত অর্থ না পেলেও কমবেশি পাওয়া যাচ্ছে। টাকায় ফুলেফেপে উঠছে বিসিবি।

সমৃদ্ধ ভান্ডার থেকে দুই এক কোটি টাকা ফাঁকফোকড় দিয়ে বেরিয়ে গেলে কর্মকর্তাদের গায়ে লাগে না। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ আয়োজন করে এককোটি ৬১ লাখ টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছে। প্রমীলা বিশ্বকাপের বাছাই প্রতিযোগিতা আয়োজন করে না হয় এক কোটি টাকা গচ্ছা দিতে হবে!

ইংল্যান্ড, আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এমন কি ভারত হলেও হয়তো অপ্রয়োজনে টাকা খরচের সাহস দেখাতো না। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বলেই সম্ভব হচ্ছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে দেওয়া হয়েছে তিন লাখ ১৭ হাজার মার্কিন ডলার। ওই টাকার মধ্যেই প্রমীলা বিশ্বকাপ বাছাই সম্পন্ন করার আহবান জানানো হয় আইসিসি থেকে। কিন্তু বিসিবি প্রয়োজনের অতিরিক্ত লোকবল, বিভিন্ন কমিটি, উপকমিটি নিয়োগ দিয়ে খরচ বাড়িয়ে প্রায় দিগুণ করে ফেলেছে।

যদিও বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল (এমপি) বলছেন,“যে পরিমাণ টাকা অতিরিক্ত খরচ হবে তা স্পন্সর থেকে যোগাড় করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

এরই মধ্যে কয়েকটি স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে বিসিবি সভাপতির। অনেক প্রতিষ্ঠান স্পন্সর হতে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানান টুর্নামেন্টের স্থানীয় আয়োজক কমিটির পরিচালক আলী আহসান বাবু।

প্রমীলা ক্রিকেটের এই টুর্নামেন্টটি লাভজনক করে তোলা সম্ভব ছিলো। বাড়াবাড়ি রকমের খরচ না করলেই তা করা যেতো বলে মনে করেন কর্মকর্তাদের বেশিরভাগ। যদিও প্রকাশ্যে তাদের কেউই কথা বলতে রাজি হননি।

আইসিসির ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামের অংশ এই ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সফল করতে যে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে বিসিবি তাকে দেখা হচ্ছে বিনিয়োগ হিসেবে। বিসিবি সভাপতি বলেন,“এটা অবশ্যই ওয়ানডে বিশ্বকাপের মতো হবে না। তবে যে অতিরিক্ত খরচ হবে তাকে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ ধরে নিতে পারেন। ২০১৪ সালে আমরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একক আয়োজক, সেখান থেকে বেশি আয় করে পুষিয়ে নেওয়া যাবে।”

২০১১ সালের ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের সহআয়োজক হয়েও প্রায় ৯৫ কোটি টাকা আয় করেছে বিসিবি। তারই সামান্য প্রমীলা বিশ্বকাপ বাছাই প্রতিযোগিতায় ব্যয় করে সুনাম ধরে রাখার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানান আয়োজকরা।


SOURCE

r refferal system er jonno tk nai BCB er !!!!! odvut niyome chole amader BCB !!!

[nakedzero]

খেলা আয়োজন তো নয় টাকার শ্রাদ্ধ। কোটি কোটি টাকা বেরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)’র কোষাগার থেকে। নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই প্রতিযোগিতায় খরচ দেখানো হচ্ছে ৪ কোটি ৩০ লাখ ৯৫ হাজার ৪৫৮ টাকা।

টুর্নামেন্টের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদোয়ান এই বিশাল অঙ্কের বাজেট পেশ করেছেন বিসিবির কাছে। খরচের খাতগুলো দেখে চটে গিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল। প্রথমে বাজেট অনুমোদন করতে রাজি হননি। সূত্র জানায়, গত ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাহী কমিটির জরুরী সভায় এনিয়ে রেদোয়ান এবং প্রভাবশালী পরিচালক দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুলের সঙ্গে বাকবিতন্ডাও হয় বিসিবি সভাপতির। বিসিবি কার্যালয়ের বারান্দা থেকেও উত্তপ্ত বাক্যগুলো শোনা গেছে। যদিও শেষপর্যন্ত বিশাল অঙ্কের ওই বাজেট অনুমোদনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

লজিস্টিক এবং প্রোটকল কমিটির জন্য বাজেট করা হয়েছে ২ কোটি ৭ লাখ ১৯ হাজার ৩০০ টাকা। মেডিক্যাল কমিটির জন্য ৩ লাখ ১৮ হাজার ২০০ টাকা, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স কমিটির জন্য ৭ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা, গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটি বিভাগের জন্য ২৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, সাউন্ড সিস্টেম ও ব্রান্ডিংয়ের জন্য ৫৭ লাখ ২ হাজার ৯৫৮ টাকা, গেট পাহারা ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির জন্য ৪০ লাখ, টিকিট অ্যান্ড সিটিং কমিটির জন্য ৫ লাখ ৬ হাজার ২০০ টাকা, আম্পায়ার কমিটির জন্য বরাদ্দ ১২ লাখ ২৭ হাজার ৩০০ টাকা, ইন্স্যুরেন্সের জন্য ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং অন্যান্য খাতে ৫ লাখ টাকা।

সবেচেয়ে বেশি খরচ ধরা হয়েছে লজিস্টিকে। এই খাতে একটু বেশি খরচ হতেই পরে। কিন্তু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, প্রচারণা এবং সাউন্ড সিস্টেমের জন্য ৫৭ লাখ টাকা বেরিয়ে যাচ্ছে। হোটেল শেরাটনের বলরুমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বলতে অংশগ্রহণকারী দলের অধিনায়কদের মঞ্চে ক্যাট ওয়াক। সাদামাটা সান্ধ্যভোজ এবং শোকেসে সাজিয়ে রাখার জন্য একটি করে ছোট কাঠের ব্যাট। ওহ এশিয়াটিকের আয়োজনে দু’একটি নৃত্যও হয়েছে। আর প্রচার-প্রচারণা বলতে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের রাস্তায় এবং বিকেএসপিতে খেলোয়াড়দের কয়েকটি ফেস্টুন। আর সাউন্ড সিস্টেম কি পুজোয় লাগছে বলা যাচ্ছে না।

গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটি ভাগের জন্য যে ২৬ লাখ টাকা বরাদ্দ। তার একটা অংশ বিকেএসপি তিন নম্বর মাঠে অস্থায়ী তাবু, জেনারেটর এবং কার্পেটের পেছনে খরচ হচ্ছে। কিন্তু টুর্নামেন্টের সমন্বয়কারী আলী আহসান বাবু যে ব্যাখ্যা দিলেন তা শুনলে যে কেউ হাসবেন। বাংলানিউজকে তিনি জানিয়েছেন,“উইকেট রক্ষণাবেক্ষণ এবং মাঠ পরিচর্যার কাজে খরচ হচ্ছে ওই টাকা।” অথচ মাঠের সব কাজ করছে বিসিবির নিজস্ব গ্রাউন্ডসম্যান এবং কিউরেটর।

গেট রক্ষক এবং আইনশৃঙ্খলাবাহিনী� � খাবার সরবরাহ বাবদ একটা খরচ অবশ্যই করছে বিসিবি। কিন্তু টিকিট এবং সিটিং কমিটির জন্য ৫ লাখ ৬ হাজার ২০০ টাকা কোথায় গেছে? অবশ্য নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিসিবি একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্ট কর্মীদের জন্য কার্ড তৈরির পেছনে ওই খরচ দেখানো হচ্ছে।

বিশাল অঙ্কের খরচের একটা অংশ আসছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থেকে। বিসিবিকে তারা দিচ্ছে তিন লাখ ১৭ হাজার মার্কিন ডলার। অতিরিক্ত খরচ সম্পর্কে জানার জন্য টুর্নামেন্টের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন,“বিসিবি সভাপতি টুর্নামেন্টের চেয়ারম্যান। তিনিই খরচ সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন। তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত এক পয়সাও খরচ হচ্ছে না। ওটাই বাজেট।”

বিসিবি সভাপতির মোবাইলফোনে অনেকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। সেলফোন দুটো টানা বেজেছে। তিনি বাটন দাবাননি। সেজন্যই এ সম্পর্কে বিসিবি সভাপতির মতামত দেওয়া সম্ভব হয়নি।


SOURCE

[WarWolf]

First impression!!! The title of the news is wrong. It should be 5 crores. not 5 lacks.

BCB'r taka to Tutul der baper shompotti. Khoroch to hobei.

[Naimul_Hd]

Sorkari maal dariya main daaaaal !!!

[nakedzero]

Originally Posted by WarWolf
First impression!!! The title of the news is wrong. It should be 5 crores. not 5 lacks.

BCB'r taka to Tutul der baper shompotti. Khoroch to hobei.

Ticket er jonno 5 lac e boraddo.

[nakedzero]

জাতীয় দলের টাইটেল স্পন্সর হিসেবে গ্রামীণফোনের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)’র চুক্তি একবছর বাড়লো।

এর ফলে ৩১ ডিসেম্বর জাতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে থাকছে গ্রামীণফোন। এই এক মাসের জন্য বিসিবিকে ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেবে তারা।

জাতীয় দলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে স্পন্সর হিসেবে আছে গ্রামীণফোন।


SOURCE

[idrinkh2O]

বিকেএসপি আজীবন প্রথমবিভাগ ক্রিকেটের দল

ঢাকা: বিকেএসপি এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) যৌথ প্রচেষ্টায় ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করবে অনেক দিন ধরেই আলোচনা হচ্ছিলো। আলোচনার টেবিল থেকে উদ্যোগটা এবার বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে।

বিকেএসপির জন্য কোচ, ট্রেনার তো দেওয়া হবেই। উপরন্তু প্রতিবছর ১০ লাখ করে টাকাও দেওয়া হবে। মহান উদ্যোগটা বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের। খেলার পেছনে টাকাগুলো খরচ হবে না। দরিদ্র ক্রিকেট প্রশিক্ষণার্থীদে� �কে বৃত্তির জন্য এই ১০ লাখ টাকা দেবে বিসিবি।

বৃত্তি কার্যক্রম চালু হয়ে গেছে। এরই মধ্যে পাঁচ লাখ টাকা বিকেএসপির মহাপরিচালক এমএম সালেহীনের হাতে তুলে দিয়েছেন মোস্তফা কামাল। নিজের পকেট থেকে এই পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন তিনি। বাকি পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হবে বোর্ডের কোষাগার থেকে। এই উদ্যোগের পেছনে বিসিবি সভাপতির যুক্তি হলো,“বিকেএসপি থেকে প্রতিবছর অনেক খেলোয়াড় বের করার সম্ভব। অনেক ভালো ক্রিকেটার তৈরির সুযোগ আছে। দরিদ্র ছেলেরা সেখানে ভর্তি হয়, কিন্তু পড়ালেখার খরচ চালাতে না পেরে অকালে বিকেএসপি ছেড়ে চলে যায়। বিকেএসপি দেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান। তারা খেলোয়াড় তৈরি করে দেশের জন্যই। তাহলে বিসিবি যদি ওই প্রতিষ্ঠানকে বেগবান করতে পারে তাহলে লাভ দেশের। আমরা জাতীয় স্বার্থে তাদেরকে কাজে লাগাবো। সবধরণের সহযোগিতা করবো।”

বিকেএসপি এবং বিসিরি মধ্যে একটা সমঝোতা চুক্তিও হতে যাচ্ছে। যা থেকে উভয় পক্ষ উপকৃত হবে বলে মনে করেন মোস্তফা কামাল,“আমরা আজকে বিকেএসপিকে বলেছি তারা আজীবন প্রথম বিভাগ ক্রিকেট খেলবে। তাদের জন্য অবনমন ব্যবস্থা থাকবে না। লিগ চ্যাম্পিয়ন হলেও প্রিমিয়ার লিগ খেলতে পারবে না। কারণ প্রিমিয়ারে খেললে ছেলেদের আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে প্রতিবছর অনেক খেলোয়াড় পাওয়া যাবে। বোর্ডের পরবর্তী সভায় এই প্রস্তাব তুলবো।”

বিসিবি থেকে শুক্রবার একটি প্রতিনিধি দল বিকেএসপি গিয়েছিলো মেয়েদের জন্য একাডেমি তৈরির জন্য। বিকেএসপির এতে আপত্তি নেই। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে শিগগিরই কাজ শুরু হয়ে যাবে। বিকেএসপির মহাপরিচালক এমএম সালেহীন বলেন,“তিন এবং চার নম্বর মাঠের পাশে দুটি প্যাভিলিয়ন এবং আবাসনের ডর্মেটরি করবে বিসিবি। ওই মাঠ এবং সুযোগ সুবিধা বিসিবি এবং আমরা যৌথভাবে ব্যবহার করবো। অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবে বিসিবি। মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টা চূড়ান্ত করে ফেলবো।”

বিকেএসপি মহাপরিচালক জানান, একজন বিদেশি কোচ তাদের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণের জন্য বিসিবি থেকে দেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মোস্তফা কামাল। বিসিবির পরিদর্শন দলের সঙ্গে ছিলেন প্রভাবশালী পরিচালক দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুল, মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল উইনুস এবং পরিচালক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। অতএব মোস্তফা কামালের সকল প্রস্তাবনাই আলোর মুখ দেখবে। পরিদর্শক দলে যারা ছিলেন তাদের মধ্য থেকেই প্রস্তাব উঠবে বোর্ড সভায়। এই চারজনের মধ্য থেকে প্রস্তাব উঠলে কেউ বিরোধিতা করার সাহসও করবে না।

[MohammedC]

^^^ most of our cricketers come through BKSP (not all). Its not a hidden fact. Why did not anyone hired a quality coach before. Also I think we need good nutritionist in BKSP if we dont already have someone in that position.

[AsifTheManRahman]

Great move, hope they find the right man for the job.

[SS]

All they do is "alochona" but no real work...BD er moto jaiga akono kemne mair na kaiya egula ase Allah ei janen..akonkar polapain mathaei mone hoi kono rokto uthena...shob facebook and gf nia basto...we need to kick out these incompetent cricket administrators who do not know how to solve problems but getting money for doing nothing