Shakib: A case study in mismanagement

[kalpurush]

The BCB have swung from being too lenient on Shakib Al Hasan to throwing the book at him, without ever finding the middle ground while dealing with his transgressions

By: Mohammad Isam


It has been one week since Shakib Al Hasan was told he can't play for six months. A Bangladesh team without their best player of the past five years is inconceivable, but the events of the last six months have revealed the many shades of Shakib, and not just of the cricketer.

Opinions are split on the six-month ban and the 18-month NOC withdrawal. In the ESPNcricinfo poll conducted from July 7 to 14, 47% of respondents believed the sentence was too harsh, while exactly the same percentage believed it was the right decision. Less than 5% were undecided. More than 131,000 votes were registered, which also showed the extent of Shakib's popularity.

Other debates rage on about the punishment. Did the BCB take a hasty decision, or had it come too late for a player who had been embroiled in several off-field misdemeanors? In Shakib's corner is his impact as an allrounder, and the fact the BCB had been unable to spell out exactly why he has been suspended.

Read more @ http://www.espncricinfo.com/banglade...ry/760321.html

[kalpurush]

A well-written article IMHO.

Much thanks Isam for writing this.

[al-Sagar]

wonderful article, thanks Isam bhai once again

[mufi_02]

surprisingly insightful article from Isam. A rare one.

[Tigers_eye]

BCB!!! Professional establishment. Hahaha!!! Do they know the meaning to that? Bhishon gorom asi ajkay!!! Nijekay atkai raktasi because of the middle ten days (forgiveness).

[kalpurush]

Originally Posted by Tigers_eye
Professional establishment. Hahaha!!! Do they know the meaning to that? Bhishon gorom asi ajkay!!!

Come to Canada Mijan bhai, we will take care of your gorom!

[al Furqaan]

Originally Posted by mufi_02
surprisingly insightful article from Isam. A rare one.

Yes, he seems to always air dirty laundry, make mountains out of mole hills, or fan the flames. Surprisingly solid article here.

He always had journalistic skill.

[cricket_pagol]

Excellent article. Very balanced indeed!

[simon]

yes, very well written article indeed.

[Maysun]

After reading the article, I had come to an immediate conclusion that this was Isam's best piece in quite some time.

I liked his Cricinfo stuff more when he was with the Daily Star.

[Naimul_Hd]

In the ESPNcricinfo poll conducted from July 7 to 14, 47% of respondents believed the sentence was too harsh, while exactly the same percentage believed it was the right decision.

Hmm...that's surprising number !

[mafizraju]

whether you like him or not, I think this is a very good write up

http://www.prothom-alo.com/opinion/a...A6%A4%E0%A6%BF


৭ জুলাই ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য একটি বিতর্কিত দিন। এদিন হঠকারী, অস্বচ্ছ ও ত্রুটিপূর্ণ একটি পদ্ধতিতে সাকিব আল হাসানকে ছয় মাসের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বাদ দেওয়া হয় এবং বিদেশি লিগে তাঁর খেলার ওপর দেড় বছরের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। ভবিষ্যতে আচরণগত সমস্যা হলে সাকিবকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার হুমকিও দেওয়া হয়।
সাকিবকে এই শাস্তি যে ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) দিয়েছে, তার বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে দেশে রয়েছে নানা বিতর্ক। মাত্র কয়েক মাস আগে বিসিবি বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস বিপন্ন হতে পারে, এমন একটি অকল্পনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর এর পরিচালকদের দেশপ্রেম, যোগ্যতা ও দায়িত্ববোধ নিয়ে সারা দেশে নানা সমালোচনা হয়েছিল। সাকিবকে কঠোর শাস্তি দেওয়ার অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বিসিবি ও এর চেয়ারম্যান নাজমুল হাসান পাপনকে নিয়ে এ ধরনের প্রশ্ন আবারও উচ্চারিত হচ্ছে ক্রিকেটামোদীদের মধ্যে।
এ ছাড়া সমাজে আরও কিছু বিতর্ক রয়েছে সাকিবের শাস্তি নিয়ে। সাকিবের আচরণগত কিছু সমস্যা আছে, এটি কোনো কোনো ক্রিকেটামোদীও মনে করেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, এর শাস্তি কেন মাত্রাতিরিক্ত হলো? কেন এই শাস্তি স্বেচ্ছাচারীভাবে আরোপ করা হলো? প্রশ্ন উঠছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর, বিশেষ করে আগামী বিশ্বকাপে এই শাস্তির প্রভাব কী পড়বে, তা কি আদৌ বিবেচনায় নিয়েছে বিসিবি?
দুই
সাকিব বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার। ব্যাটসম্যান ও বোলার—দুই ভূমিকাতেই পরিসংখ্যানগতভাবে তাঁর সাফল্য বাংলাদেশের অতীত বা বর্তমান যেকোনো খেলোয়াড়ের চেয়ে সুস্পষ্টভাবে শ্রেয়তর। তিনি ওয়ানডে ক্রিকেটে বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন বছরের পর বছর। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বিজয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রয়েছে তাঁর। সাকিব না খেলতে পারলে বা উৎপীড়িত অবস্থায় খেললে এর প্রভাব বাংলাদেশ দলে পড়বেই।
প্রশ্ন আসে, সাকিব কি তাই বলে আইনের ঊর্ধ্বে? না৷ তিনি তা নন, কেউই তা নন। কিন্তু তিনি আইনের ঊর্ধ্বে নন, এটি বলার আগে আমাদের জানা প্রয়োজন যে তিনি ঠিক কী আইন লঙ্ঘন করেছেন? এটি কি আজ পর্যন্ত জানি আমরা? জানি না। তাঁর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কী অভিযোগ, সেটিও এত দিনে সুস্পষ্ট করে বলেনি বিসিবি।
সাকিবকে কোনো অভিযোগের ভিত্তিতে শাস্তি দিতে হলে ক্রিকেট পরিচালনা বোর্ডের মতামত এবং শৃঙ্খলা কমিটির শুনানির প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তাঁকে শাস্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে এসবের তোয়াক্কাও করা হয়নি। শাস্তি দেওয়া হয়েছে বোর্ডের কয়েকজন পরিচালক নিয়ে তড়িঘড়ি সভা করে। সভা শেষে বিসিবির প্রধান যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে স্পষ্ট যে সভার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আবেগতাড়িতভাবে, কোনো নিরপেক্ষ বিচার-বিবেচনা থেকে নয়। প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে সাকিবকে শাস্তি দেওয়া মিটিং শেষে বিসিবির প্রধান নাজমুল হাসান বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ এত অমানবিক মনে হয়েছে যে আমরা অনেকে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম—কীভাবে একটা মানুষ এমন করতে পারে!’

তিন
কী এসব ‘অমানবিক’ অভিযোগ? সাকিব একবার টিভি ক্যামেরার সামনে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন। এই অভিযোগের জন্য তিনি ইতিমধ্যে শাস্তি ভোগ করেছেন। কাজেই এটি নতুন করে বিসিবির সভায় আলোচিত হতে পারে না। সাকিবের বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ হচ্ছে, তিনি অনাপত্তি না নিয়েই ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলতে চলে গিয়েছিলেন। বোর্ড তাঁকে হুঁশিয়ার করে দেশে আসার নির্দেশ দিলে তিনি চলে আসেন। কাজেই এই অভিযোগ আর তাঁর ক্ষেত্রে বহাল থাকতে পারে না।
সাকিবের বিরুদ্ধে তৃতীয় অভিযোগ, তিনি ভারতের সঙ্গে একটি খেলা চলার সময় তাঁর স্ত্রীকে উত্ত্যক্তকারী বখাটে কয়েকজন তরুণকে গ্যালারিতে গিয়ে পিটিয়েছিলেন এবং কোচকে না জানিয়ে হোটেলের রুম পরিবর্তন করেছিলেন। এই অভিযোগ এখনো নিষ্পত্তি হয়নি, এটি বোর্ডের ৭ জুলাইয়ের সভায় আলোচিত হয়েছে বলেও সংবাদ রয়েছে। তাহলে কি সাকিব তাঁর স্ত্রীকে উত্ত্যক্ত করা ব্যক্তিদের পেটানোয় বোর্ড পরিচালকদের কাছে এটি ‘অমানবিক’ মনে হয়েছিল? উত্ত্যক্তকারীদের পক্ষে তাঁরা ‘আবেগপ্রবণ’ হয়ে পড়েছিলেন এবং কোনো তদন্ত ছাড়া সাকিবকে বিসিবির ইতিহাসে কঠোরতম শাস্তি দিয়েছেন?
সাকিব, তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ লিগে (সিপিএল) খেলতে না দিলে বাংলাদেশের হয়ে খেলা ছেড়ে দেবেন, এমন কথা বলেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এটি খুব সেনসেটিভ একটি অভিযোগ এবং দেশের মানুষকে সাকিবের প্রতি ক্ষুব্ধ করে তোলার মতো। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, সাকিব নিজে ‘দেশের হয়ে আর খেলব না’ এ ধরনের কথা কোনো গণমাধ্যমে বলেননি। বিসিবির প্রধান জানিয়েছেন যে সাকিব নাকি বাংলাদেশর সদ্য নিয়োগ পাওয়া কোচকে ক্ষুব্ধ হয়ে এ কথা বলেছিলেন এবং কোচ তা বিসিবি প্রধানকে ই-মেইল করে জানিয়েছিলেন। আশ্চর্য ব্যাপার হচ্ছে, এর কোনো যাচাই-বাছাই না করে এমনকি এ বিষয়ে সাকিবের কোনো বক্তব্য না শুনেই বিসিবির কর্মকর্তারা তা গণমাধ্যমে জানানো শুরু করেন। সাকিবকে শাস্তি দেওয়ার আগে সম্পূর্ণ

[Tigers_eye]

Originally Posted by Naimul_Hd
Hmm...that's surprising number !

That is global poll. The haters gonna hate. We have plenty of them.

[Tigers_eye]

Originally Posted by mafizraju
whether you like him or not, I think this is a very good write up...

Your link's second part:
পূর্ববর্তী অংশ

অনৈতিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে এই একতরফা প্রচারণা চালানো কেন যৌক্তিক মনে করেছিলেন বিসিবি কর্মকর্তারা?
সাকিব যদি সত্যিই এ কথা বলে থাকেন, দেশে ফেরার পর দেশের পক্ষে খেলার সুস্পষ্ট কমিটমেন্ট প্রকাশ করার মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছিলেন যে তাঁর এই বক্তব্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ লিগে তাঁকে খেলতে না দেওয়ার জন্য একটি অভিমানপ্রসূত প্রতিক্রিয়া ছিল। তিনি এ জন্য নাজমুল হাসানের সঙ্গে দেখা করেছেন এবং দুঃখ প্রকাশ করেছেন, কোচের কাছে পর্যন্ত ক্ষমা চেয়েছেন। তার পরও সাকিবের এই বক্তব্য অগ্রহণযোগ্য মনে হতে পারে অনেকের কাছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, সাকিবের এই বক্তব্যের দায় শুধু কি তাঁর, নাকি বোর্ডের বিভিন্ন কর্মকর্তারও?
চার
প্রথম আলোয় প্রকাশিত সাকিবের বক্তব্যে এটি স্পষ্ট যে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলার জন্য বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা প্রধান আকরাম খানের মৌখিক অনুমতি নিয়েছিলেন এবং তাঁর কাছে থেকেই বোর্ডের অনাপত্তির আশ্বাস পেয়েছিলেন। সাকিবের এই কথা কি মিথ্যা? সাকিবের বর্ণনা মিথ্যা আর গা বাঁচানোর জন্য আকরাম খানের পরবর্তী অস্বীকৃতি সত্যি—এর কি প্রমাণ আছে? আর সাকিবের বক্তব্য সত্যি হলে এনওসি নিয়ে অহেতুক বিড়ম্বনা সৃষ্টি করার দায় তো বিসিবির কর্মকর্তাদের!
পৃথিবীতে তারকা খেলোয়াড়েরা বিদেশি লিগে খেলে থাকেন। সাকিব ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার লিগে খেলেছেন। সাকিবের এই বিশ্বব্যাপী সাফল্য বহু তরুণকে উদ্বুদ্ধ করেছে, গর্বিত করেছে, দেশকে সম্মানিত করেছে। যে দেশের একজন মন্ত্রী শাহরুখ খানের অনুষ্ঠান দেখার জন্য মাটিতে বসে পড়েন, সেই দেশেরই ক্রিকেটার সাকিবের খেলার ভক্ত হিসেবে উচ্ছ্বসিতভাবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন শাহরুখ খান। সাকিব বিদেশে খেলে বাংলাদেশকে এভাবে সম্মানিত করেছেন আরও বহুভাবে।
তাহলে এবার হঠাৎ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তাঁকে নিয়ে এত নাটক হলো কেন? নাকি এটি আসল ঘটনা নয়, নাকি আগেই অন্য কোনো কারণে সাকিবের প্রতি প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ ছিলেন বিসিবিপ্রধান ও তাঁর অনুসারীরা? সোশ্যাল মিডিয়া ও কিছু গণমাধ্যমের অভিযোগ রয়েছে যে সাকিবের স্ত্রীকে উত্ত্যক্তকারীদের একজন ছিলেন বিসিবিপ্রধানের বন্ধুস্থানীয় আওয়ামী লীগের একজন সাংসদের ছেলে। এ ধরনের এমপিপুত্রদের বহু অকাণ্ডের ঘটনা আমরা বাংলাদেশে দেখি, তাদের দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য শাসক দলকে মরিয়া হয়ে উঠতে দেখি। সাকিব উত্ত্যক্তকারীদের বিরুদ্ধে মামলাও করেছিলেন, অভিযোগ রয়েছে যে মামলা প্রত্যাহারের চাপে সাকিব রাজি হননি বলে বিসিবিপ্রধান ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন তাঁর প্রতি? এর প্রতিশোধ কি নেওয়া হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ লিগে খেলাকে উপলক্ষ করে? এ দেশে এসব ঘটা বিচিত্র বা অসম্ভব কী? প্রশ্ন হচ্ছে, এর খেসারত কেন দেবেন সাকিব, বাংলাদেশের ক্রিকেট ও বাংলাদেশের গর্বিত তারুণ্য?
পাঁচ
আমরা বিশ্বকাপ ফুটবলে লুইস সুয়ারেজের কামড়–কেলেঙ্কারি� � পরও সারা উরুগুয়েকে তাঁর পক্ষে দাঁড়াতে দেখেছি। এর আগে জিনেদিন জিদান বিশ্বকাপে ঢুস দেওয়ার পরও ফ্রান্স তাঁকে সর্বতোভাবে রক্ষা করেছে। ইয়ান বোথাম, শেন ওয়ার্ন ও ব্রায়ান লারার মতো বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের আচরণগত সমস্যা ছিল, তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সময় তাঁদের দেশ ও ক্রিকেট বোর্ড বহুবার তাঁদের প্রতি সর্বোচ্চ সহানুভূতি দেখানোর চেষ্টা করেছে।
তাঁদের তুলনায় সাকিবের বিরুদ্ধে কথিত অভিযোগগুলো কোনোভাবেই বেশি গুরুতর নয়। কিন্তু বিসিবি তাঁর বিরুদ্ধে শুধু শাস্তি প্রদান করেই থেমে থাকেনি, শাস্তির আগেপরে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রচারণায় নেতৃত্ব দিয়েছে এবং কোচের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত আলাপচারিতা অনৈতিকভাবে গণমাধ্যমে জানিয়েছে।
বিসিবি সাকিবের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে শৃঙ্খলা ও ক্রিকেটের দোহাই দিয়ে। কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডে মনে হচ্ছে ঈর্ষাপ্রবণ, ক্ষমতা প্রদর্শনে ব্যাকুল ও স্বেচ্ছাচারী কিছু লোক সাকিবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করছে। আগামী ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর, আগামী বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ইমেজ, ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ—কিছুই তাদের মূল বিবেচ্য বিষয় নয়।
আমাদের আশঙ্কা, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া মিলে বাংলাদেশসহ কিছু দেশের টেস্ট স্ট্যাটাস কেড়ে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া শুরু করেছে, তাকেও নানাভাবে সাহায্য করবে সাকিবের বিরুদ্ধে দেওয়া এই মাত্রাতিরিক্ত শাস্তি। সাকিব নয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের স্বার্থেই এই শাস্তি রহিত করা বা বহুলাংশে হ্রাস করা উচিত বিসিবির। নজর দেওয়া উচিত তাদের নিজেদের কার্যক্রম নিয়ে ক্রিকেট জগতে বিরাজমান নানা অসন্তোষ দূর করার প্রতি।
আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

Bangla cinema hall'a manush jamon hat tali dei, oi bold ongsho poray ami hat tali disi. Taklu vilian'rey hero dhishum dhishum ditasey ekdom.

De mair!!! Shala'rey!!

[Tigers_eye]

Breaking news: The punishments is going to be reduced.
শাস্তি কমছে সাকিবের
সব শাস্তি হয়তো তুলে নেওয়া হবে না। তবে শাস্তি কিছুটা কমে আসবে সাকিব আল হাসানের। কাল রাতে মুঠোফোনে এই আভাস দিয়েছেন স্বয়ং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান।
শৃঙ্খলা ভঙ্গের বেশ কয়েকটি ঘটনা তুলে ধরে ৭ জুলাই সাকিবকে ছয় মাসের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বহিষ্কার করে বিসিবি। সঙ্গে এটাও জানিয়ে দেওয়া হয়—২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাঁকে বিদেশে কোনো লিগ খেলার জন্য অনাপত্তিপত্র দেওয়া হবে না।
সাকিবের সে শাস্তি বিসিবি হুট করেই কমানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, ব্যাপারটা তা নয়। আসলে গত পরশু বিসিবির কাছ থেকে শাস্তির সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পর কাল দুপুরে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসানের সঙ্গে তাঁর ধানমন্ডির কার্যালয়ে দেখা করেছেন সাকিব। সন্ধ্যায় বোর্ড সভাপতি মুঠোফোনে প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, ‘সাকিব আমার সঙ্গে দেখা করে জানতে চেয়েছে আপিল করবে কি না। আমি বলেছি, আপিল করার সুযোগ তার আছে। এরপর বোর্ডের যদি মনে হয় সে যথেষ্ট অনুতপ্ত এবং ভবিষ্যতে আর এ রকম করবে না, তাহলে তার শাস্তি কমতেও পারে।’
একটি সূত্রে জানা গেছে, সভাপতির সবুজসংকেত পাওয়ায় দু–এক দিনের মধ্যেই সাকিব বোর্ডের কাছে শাস্তি মওকুফ বা কমানোর আবেদন করবেন। এ ব্যাপারে জানতে কাল রাতে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সাকিব ফোন ধরেননি।
শাস্তি চলাকালে সাকিব যেন অনুশীলন চালিয়ে যেতে পারেন, সে উদ্যোগ আগেই নিয়েছেন বিসিবি সভাপতি। কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে বার্তা দিয়েছেন, সাকিবের জন্য যেন আলাদা একটি অনুশীলন পরিকল্পনা করে দেওয়া হয়। কাল সাকিব সশরীরে দেখা করে কৃত ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলে নাজমুল হাসানের মন তাঁর জন্য আরেকটু নরম হয়েছে বলেই মনে হলো, ‘সে আমার কাছে ভুলগুলো স্বীকার করেছে। বলেছে অনেক ভুলত্রুটিই তার অগোচরে হয়ে গেছে। পরে বুঝেছে সেগুলো করা উচিত হয়নি। আমারও মনে হয়েছে সাকিব অনুতপ্ত।’ তবে সাকিবকে শাস্তি কমানোর শর্তের কথা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন সভাপতি, ‘আমি বলেছি, বল এখন তোমার কোর্টে। প্রমাণ করো তুমি আর এ রকম করবে না। তাহলে বোর্ড বিষয়টা বিবেচনা করে দেখবে। সাকিব ভালো খেলোয়াড়। আমরা চাই না সে দলের বাইরে থাকুক। বাংলাদেশ দল খেলতে নামছে, অথচ সাকিব নেই—এটা দেখতে আমাদেরও ভালো লাগে না।’
আপিল করলেই যে সাকিবের শাস্তি অনেকটা কমে যাবে, তা নয়। ফেরার সম্ভাবনা নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে। নাজমুল হাসান বরং বলেছেন, ‘শাস্তি কমলেও সেটা আহামরি পর্যায়ের কমবে না। বাংলাদেশ দলে শৃঙ্খলা না-মানা আরও কয়েকজন খেলোয়াড় আছে। সাকিবের মাধ্যমে আমরা তাদেরও বার্তা দিতে চাই।’
জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা নিয়ে আজ হাথুরুসিংহের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বোর্ড সভাপতির। সেখানেও অবধারিতভাবে উঠে আসবে সাকিবের শাস্তি কমানোর প্রসঙ্গ। নাজমুল হাসান নিজেই বলেছেন, ‘কোচের সঙ্গেও আমি বিষয়টা নিয়ে আলাপ করব। তাঁর মতামত জানতে চাইব।’

Link

[Dilscoop]

My take away from Isam's 2nd article. Coach was on a break after a 3 match series BS series, which was a sweep. I don't care who you are and what type of job you have, you can't go on a break after just getting a new job. Why does he need a break? Use this free time to get to know the players, or the system, build relationship with them or go spot some talent outside the squad. If you really want to get away (already?) then go travel the country, get to know the place better.

Yes, I'm being tough. After all that happened since he came over, if we aren't nitpicking his every move... This is just a beginning. People will be all over him if he doesn't bring some results soon. And I hope he does for our sake.

[meazz1]

And just to be clear... this is only my opinion, having gathered info from within BCB (very talkative organisation).

— Mohammad Isam (@Isam84) July 16, 2014

2/2 Don't be surprised if all his ban is withdrawn, NOCs welcomed. BCB basically has to say sorry to Shakib now.

— Mohammad Isam (@Isam84) July 16, 2014

BCB trying to engineer a reconciliation with Shakib coz now they r realising how tough life will be without him in WI. 1/2

— Mohammad Isam (@Isam84) July 16, 2014

[Tigers_eye]

lol @ Isam's twitter. Drama never ends.

[iDumb]

LMAO on "very talkative organization"....

Kotha hoilo isam bhai, ei gula ki hasa kotha na misa kotha... apnar kaam sheita jachai kora......

[Dilscoop]

If they do lift the ban now that will be far worse than the ban. They will lose control, respect and everything else.

[Zeeshan]

"coz now they r realising how tough life will be without him in WI. 1/2"

lol looks like bcb is about to lose everything.... women, power and money

yes in that order:

[Maysun]

If BCB ends up taking a U-Turn, then we all know why it was done in the first place: to exercise and abuse power because they enjoy it..

[iDumb]

Isam did a decent job with the article but I wouldn't go with his tweets...

BCB is not gonna lift the ban just like that and everything is not gonna go back to before.

I think they will let him play the IPL, so NOC for that will likely be reinstated (this should make shakib very happy, I think this is the only thing that would actually make him upset not getting the noc for ipl.. he doesn't come to me as someone who would care so much about this 6 months ban).... and in return shakib has to be more disciplined....

What they should do is perhaps put in SHakib in a probation period.... Let shakib play some cricket a series or so prior to the world cup.... and tell him one more bullshit* thing from him his NOC is gone longer than a year....

If BCB is really selfish and evil, they could unban him from 6 months cricket but keep the NOC withdrawal intact as punishment.. I think it can be argued that he left the country without proper permission, hence the punishment..... But that would be CRUEL really cruel.. lol.


This is what I want to see:
Unban him but put him in a probation period... (this is for bangladesh)
No new NOC till that date of dec 2015 but reinstate his IPL noc (for shakib).

If they do this probationary thing after reducing the punishment, BCB comes out sensible and shakib will NOT get such sympathy if he F*** up again.

But if they don't do this and papon goes by his previous saying that one more strike and there could be life ban.. then bcb becomes public enemy number one...

I think strong point was made by BCB.... even if they go back reducing the punishment, I don't think they will look weak.. because I don't think there will be repeat offense... those 3 matches ban, shakib don't care... take out the permission to play oversees games, he is all ears. BCB showed him what they are capable of doing... i think shakib gets the message and I think will try to be more disciplined....

[jeesh]

Originally Posted by Dilscoop
My take away from Isam's 2nd article. Coach was on a break after a 3 match series BS series, which was a sweep. I don't care who you are and what type of job you have, you can't go on a break after just getting a new job. Why does he need a break? Use this free time to get to know the players, or the system, build relationship with them or go spot some talent outside the squad. If you really want to get away (already?) then go travel the country, get to know the place better.

Yes, I'm being tough. After all that happened since he came over, if we aren't nitpicking his every move... This is just a beginning. People will be all over him if he doesn't bring some results soon. And I hope he does for our sake.

Just relax! At this point the enemy is the system and the players. Lets pull out the gun on the coach after the team flops under him. He hasnt gotten the chance to do much work with them yet. We are talking abt results even before he's gotten a shot with the team. Because of such unrealistic demands from us the fans, the board, no foreign coach will want to work with us.

Regarding the break, i think he anyway wanted to start his stint formally in July. It was BCB's intention that he wastes no time and sits in with the team in June, against India. So lets not draw conclusions abt that yet.

[kalpurush]

Originally Posted by jeesh
Just relax! At this point the enemy is the system and the players. .

Ha! Ha!! You funny, Jeesh!!!

BCB is responsible for the system, not the system itself, no?

And how the players are enemy? Care to explain?

Is it not BCB's man management policy and procedures are responsible for the outcomes?

Tel me when BCB took a bold and correct decision on anything?
What is BCB doing to create a new generation of players?
Look how poor our training facilities are, but what steps BCB took to overcome the situations?
Why not BCB restructuring our cricket - why not decentralizing BCB and have a plans to establish cricket facilities in every districts and in the rural areas of Bangladesh?
Where is the pace academy?

You just can't blame the players and make them enemy!