ok, this is not 2011 WC related but I thought I should share it. Good news for BD cricket.
New stadium in Cox's Bazar finally happening. BCB is finalizing the place and they will start the real work from next year, they want to make the spectator capacity around 12K. The stadium will be one of the venue for T20 WC 2014!
কক্সবাজারে নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ভেন্যু বাছাই
ঢাকা, অক্টোবর ২৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম) - আগামী বছরের শুরুতেই কক্সবাজারে শুরু হবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির কাজ। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অর্থায়নে পর্যটন নগরীতে নির্মিত হতে যাওয়া সেই মাঠের জন্য জমি ঠিক করার কাজ চলছে।
এরইমধ্যে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে তিনটি জায়গা। এর একটিতেই গড়ে উঠবে দেশের সবচেয়ে আধুনিক ক্রিকেট মাঠ।
ক্রিকেট মাঠ নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত তিনটি জায়গাই শহরের চার কিলোমিটারের মধ্যে। দর্শকদের যাতায়াতের কথা আর সমুদ্রের কাছাকাছি কতোটুকু সেটিও ভাবা হয়েছে।
বিসিবি'র পক্ষ থেকে এই কাজগুলো করছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি।
শুক্রবার সম্ভাব্য সেই মাঠগুলো পরিদর্শনের সময় তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম'কে বলেন, "আমরা ক্রিকেটকে সবখানে ছড়িয়ে দিতে চাই। তবে এখানে পরিকল্পনাটি আরো বড়। সবার আগেই থাকছে দেশের পর্যটনের ভাবনা। উদাহরণ হিসেবে বললে বলা যায় যদি ইংল্যান্ডের সঙ্গে এখানে টেস্ট ম্যাচ হয়, কক্সবাজারের কথা শুনলেই হাজার দুয়েক 'বার্মি আর্মি' চলে আসবে। তাতে লাভবান হবে আমাদের পর্যটন শিল্প।"
দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরাও ক্রিকেট আর সমুদ্রের টানে ছুটে আসবে এখানে।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের উল্টো দিকে রয়েছে প্রায় ৫০ একর খাস জমি। বিসিবি'র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনে করেন এখানে গড়ে উঠতে পারে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম। যে জায়গা রয়েছে তাতে মাঠের পাশে প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড, একাডেমী ভবন, সুইমিং পুল, জিমন্যাসিয়ামও করা যাবে।
ববি বলছিলেন, "এখানে পূর্ণাঙ্গ একটা মাঠ গড়ে তোলা যাবে। কিন্তু একটা সমস্যাও আছে। পাশেই বিমানবন্দর থাকায় সিভিল এভিয়েশন জানিয়েছে ১০ কিংবা ১২ ফুটের বেশি স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না এখানে।''
ববি জানালেন, ১০ থেকে ১২ হাজার দর্শকধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়াম নির্মাণ করতে চায় বিসিবি।
কক্সবাজার গলফ কোর্সে সম্ভাব্য অন্য ভেন্যুটি। এখানে আছে ৬০ একর খাস জমি। এখানেও ঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ স্টেডিয়াম তৈরি করা যাবে।
তৃতীয় সম্ভাব্য ক্রিকেট মাঠটি দূরের পর্যটন স্পট দরিয়া নগরে। এটি শহর থেকে চার কিলোমিটার দূরে।
চারদিকে পাহাড়, এর মাঝেই খোলা জায়গায় মাঠের কথা ভাবছে ক্রিকেট বোর্ড। প্রায় ১২ একর জমির ওপর সেই মাঠ তৈরি হলে সেটি যে ক্রিকেট বিশ্বের সেরা মাঠের একটি হবে। জায়গাটির চারদিকেই পাহাড় আর পাশে সমুদ্র!
আগামী ডিসেম্বরেই চূড়ান্ত হবে ভেন্যু। ওই তিনটি ভেন্যুর সব কিছু জরিপ করার পরই একটা ভেন্যু বেছে নেয়া হবে। সেই জরিপে দেখা হবে ঝড়, জলোচ্ছ্বাস থেকে ভেন্যু কতোটা নিরাপদ।
ববি জানালেন ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি পরিবেশ বান্ধব হবে। থাকবে নিজস্ব সৌর শক্তির বিদ্যুৎ।
এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এ ব্যাপারে ভূমি মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই বিষয়গুলো নিয়েই ভূমি মন্ত্রণালয়, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে যৌথভাবে গড়া কমিটি পর্যালোচনা করবে। তাদের প্রতিবেদনের পরই ঠিক করা হবে ভেন্যু।
ববি বলেন, "আমার ইচ্ছে আছে ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগেই এই ভেন্যু তৈরি করা। আর সেটি করতে পারলে ভিন্নমাত্রা পাবে পর্যটন নগরী কক্সবাজার।"
__________________
Armchair selectors name their XI and conduct heated selection meetings on internet. Blood young players, some experts cry. Pick the best players, regardless of age, insist others.
|