দলে স্থানীয় সহকারী কোচ অনিশ্চিত!
৯ ফেব্রুয়ারি বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স হেড কোচের সঙ্গে একজন দেশি কোচকে সহকারী হিসেবে জুড়ে দেওয়ার সুপারিশ করেছিল। ওই দিন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানিয়েছিলেন, সহকারী কোচের জন্য শিগগিরই বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। তবে এখনও সহকারী কোচের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়নি। গতকাল ক্রিকেট অপারেশন্স থেকে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, তারা এখন সহকারী কোচের পক্ষে নন।
ক্রিকেট অপারেশন্সের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধান কোচের সঙ্গে ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং কোচ থাকলে আর সহকারীর প্রয়োজন পড়ে না। তাই আপাতত সহকারী কোচ নিয়োগ দেওয়ার পক্ষে নন তারা। সহকারী পদে দেশি নিয়োগের অভিজ্ঞতাটাও খুব একটা মধুর নয়। জেমি সিডন্সের সহকারী হিসেবে তিন বছর আগে খালেদ মাহমুদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তখন খালেদ মাহমুদের সঙ্গে সিডন্সের ঠাণ্ডা লড়াইয়ের কথা বিসিবির কর্তাদের স্মৃতিতে এখনও তরতাজা। এক পর্যায়ে পদত্যাগও করেছিলেন মাহমুদ। তখন দলের মাঝেও একটা বিভাজন তৈরি হয়েছিল। তবে এ মাসের শুরুতে আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়েছিল। তার সঙ্গে আলোচনাও হয়েছিল। কিন্তু এখন আর এ বিষয়ে কোনো তোড়জোড় নেই বিসিবির।
|