This is the mentality of our players. Not only cricketers but the whole nation is full of sissies.
২০০০ সালের সিডনি থেকে শুরু করে এথেন্স অলিম্পিক হয়ে বেইজিং দিয়ে শেষ হয়েছে তাঁর অলিম্পিক গেমসের ক্যারিয়ার। সবচেয়ে বেশিবার বাংলাদেশ দলের হয়ে অলিম্পিকে অংশ নিয়েও এই সাঁতারুর সম্বল বলতে কেবল অভিজ্ঞতা। এবার ঘরে বসে টেলিভিশনে উপভোগ করছেন লন্ডন অলিম্পিক। সেই অভিজ্ঞতা আর উপভোগ্যতার গল্প নিয়ে ডলি আক্তার মুখোমুখি হয়েছেন কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের
প্রশ্ন : বারবার এভাবে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরে আসতে খারাপ লাগে না? তিনবার অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার সুবাদে এ ব্যাপারে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন?
ডলি : না। ওরকম মন খারাপ হয় না। আমরা তো আসলে ওরকম টার্গেট নিয়ে যাই না। আসলে পদকের জন্য সাধনা লাগে। অ্যাথলেটের চেষ্টার সঙ্গে কর্মকর্তাদের উদ্যোগ এক হলেই হয়তো হয়ে যাবে। সব জায়গায় চেষ্টা থাকলে হয়তো হয়ে যাবে।
প্রশ্ন : জীবদ্দশায় কি বাংলাদেশের পদক জয় দেখে যেতে পারবেন?
ডলি : (হাসি) বলা খুব কঠিন।
http://www.kalerkantho.com/?view=det...e_id=1&index=6